১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

ভয়াবয় ধসের অপেক্ষায় বরিশালের চরমোনাই ব্রিজের দুই পাড়

আপডেট: অক্টোবর ১২, ২০১৯

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা

ফিরোজ গাজী ॥ নির্মাণের দেড় বছর যেতে না যেতেই চরমোনাই ব্রিজের দুই পাশের অ্যাপ্রোচে ভয়াবহ ধস নেমেছে। বরিশালের সঙ্গে চরমোনাইয়ে সড়কপথে সরাসরি যোগাযোগের লক্ষ্যে করাইতলা নদীর ওপর নির্মাণ করা এই চরমোনাই সেতুর দুই পাশের অ্যাপ্রোচে ছোট বড় মিলিয়ে বেশ কয়েকটি স্থানে ভয়াবহ ধসে আতংকিত এলাকার সাধারণ মানুষ। মানুষ কিংবা গাড়ি চলাচলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই এটিকে এখনই সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন ঐ এলাকার জণসাধারন।

জানা গেছে, ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৪ সালে এই ব্রিজের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়। ততকালীন সময় উচ্চতা কম হওয়ার আপত্তির মুখে মাত্র ২৫ শতাংশ কাজ বাকি থাকতে সেতুটির নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তবে নতুন নকশায় ফের এ সেতুর কাজ শুরু হয়েছিলো। এরপর ২০১৮ সালে কাজ সম্পন্ন হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করার কথা থাকলেও পরে নানা জটিলতায় তা হয়নি। এরপর উন্মুক্ত করা হয় এই ব্রিজে যান চলাচল। তবে এই অ্যাপ্রোজ সঠিক নিয়মে তৈরি করলে দেড় বছরের মধ্যে ধসে যাওয়ার কথা না বলে মনে করেন এলাকাবাসী।

উল্লেখ্য, বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাইয়ের বাৎসরিক দুটি মাহফিলে আসা লাখ লাখ মুসল্লি সরাসরি চরমোনাই পৌঁছাতে এই ব্রিজ ব্যবহৃত হয়। তাদের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে এই সেতু এখন সড়ক পথের একমাত্র ভরসা। তাই যত দ্রুত সম্ভব এলাকাবাসীর দাবি এখনই সংস্কার করার।

স্থানীয় বাসিন্দা এনামুল হক মুন্সি বলেন, “এই ব্রিজ দিয়ে আমরা দিনে এবং রাতে চলাফেরা করি। লাইট না থাকায় যে কোনো সময় এই ভাঙ্গার মধ্যে পরতে পারি”।

চরমোনাই ইউনিয়ন পরিষদের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মিলন রায় বলেন, “আমি মনে করি এটার সমস্ত দায়ভার ঠিকাদারের। কেননা সঠিকভাবে, সঠিক নিয়মে এই অ্যাপ্রোচ নির্মাণ করা হলে হয়ত এমনটা হত না। তবে এখন আমরা চাই এটা দ্রুত সংস্কার করা হোক।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network