ভোটের আগে বরিশালে নগদ টাকা সাহায্য সহযোগীতা করে হঠাৎ করে আলোচনায় আসেন এই দুই সেবক। একজন সালাউদ্দিন রিপন অন্যজন আরিফিন মোল্লা। কতিপয় নেতাদের কাছে তাদের কদরও কমতি ছিলোনা। বরিশালের অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর বহু ছবি আমিও ছেপেছি। কিন্তু এবার তাদের দেখা মেলেনি। ঘুর্নিঝড় বুলবুলে কত পরিবার ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছে তার সঠিক হিসেব মেলানো কঠিন। হত দরিদ্র মানুষগুলোর এত বড় বিপদে সময় এই দু জন তরুনের কেউকেই ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাড়াতে দেখা যায় নি। তারা ভোটের আগে মনোনয়নের সময় ঘনিয়ে এলে সেবক। আর ভোট শেষ হলে লাপাত্তা। তবে আরিফিন মোল্লাকে মাঝ মধ্যে দেখা যায়। আর সালাউদ্দিন রিপন সাহেব সেই যে গেলেন আর এলেন না। কেউ বলছেন ভোটের সময় হাওয়াই নেতা। আমাদের দেশে এই নেতাদেরই কদর বেশী। জনগনের সুখে দুখে পাশে না থেকে হঠাৎ করে এসে কিছু দান খয়রাত করে ব্যাপক সারা জাগানো ভাগ্যবান ব্যাক্তিদের মধ্যে অন্যতম তারা। তবে তাদের নিকট থেকে কেবল হত দরিদ্র আম জনতাই নয়। মুট ভরে অার্থিক সাহায্য নিয়েছেন অনেক পেশাজীবী ভি আই পি খয়রাতিরাও। তবে ঘুর্নি ঝড়ের সময় তারা দেশে না দেশের বাহিরে আছেন তা আমার জানা নেই। তাদের হঠাৎ আগন
আবার হঠৎ লাপাত্তা নিয়ে
নানান ধরনের মুখরোচক আলোচনা চলছে বরিশালে। তবে যে যাই বলুক. অনেক মানুষ আর্থিক উপকৃত হয়েছে একথা সত্য ।
আসাদুজ্জামান এর ফেসবুক থেকে সংগহীত