২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

শিরোনাম
মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই শিক্ষার মান নেমে যাওয়ায় উদ্বেগ শিক্ষার মান উন্নয়ন না হলে শুধু বদলী নয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে-মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন পাঠ করলো ৭’শ শিক্ষার্থী

কঙ্গোতে স্থায়ী শান্তি ফেরাতে চান বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা

আপডেট: জানুয়ারি ২৪, ২০২০

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

যুদ্ধ-বিধ্বস্ত কঙ্গোর যে কোনো শহর কিংবা গ্রামে একটু কান পাতলেই শোনা যায় বাংলা বোল। শান্তি প্রতিষ্ঠায় সমরাস্ত্রের চেয়ে বড় হাতিয়ার আস্থা আর ভালোবাসা, এ মনোভাব অন্যদেশের শান্তিরক্ষীদের থেকে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের করেছে আলাদা।

শুধু সামরিক তৎপরতার মাধ্যমে কোনও এলাকায় শান্তি স্থাপন করার নজির নেই। এটিকে মাথায় রেখে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরাও বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নেন, স্থানীয়দের পাশে এসে দাঁড়ান সেটিকে বলা হয় সিমিক।

কঙ্গোর শহুরে কিংবা গ্রামীণ যে কোনো জনপদে পা ফেলতেই বন্ধু কিংবা সাদিকি ডাক শুনতে পান বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা। এ হৃদ্যতা তারা অর্জন করেছেন স্বাস্থ্য শিবির, উইমেন এনগেজমেন্টসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে।

পুরুষ পদাধিক বাহিনীর পাশাপাশি তাদের সঙ্গে সমান তাল দিয়ে পুরুষ পদাধিক বাহিনী যেখানে আটকে যায় সেখান থেকে নারী পদাধিকরা শুরু করেন।

ইতুরি প্রদেশের রাজধানী বুনিয়া শহরের এ লোকালয়ের বাসিন্দাদের অনেকেই বাংলা বলতে পারেন। বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আর তাদের মাঝে ভাবের আদান-প্রদান চলছে ১৭ বছর ধরে।

কঙ্গোর স্থানীয় বাসীন্দারা বলছেন, আগে এখানে কেউ ছিলাম না। সবাই দূরে দূরে ছিলাম। সবচেয়ে বাংলাদেশিরা ভালো। (আমার সোনাই বাংলা আমির সময় ভালোবাসি, চিরহি তোমায় কাশবাতার কাশপানি ভালোবাসি।)

নর্দার্ন সেক্টর কমান্ডার জানালেন, স্থানীয়দের হৃদয় জয় করে কঙ্গোতে স্থায়ী-শান্তি ফেরাতে চান তারা।

কঙ্গোয় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাজারী বলেন, এই এনগেজমেন্টের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা, স্বাস্থ্য সেবা, পাশাপাশি তাদের পারিবারিক, সামাজিক এবং স্থানীয় চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়। এ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে কিছু কিছু চ্যালেঞ্জ আছে যেগুলো এলাকার নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করার চেষ্টা করি।

কঙ্গো যেমনিভাবে সম্পদের দিক থেকে, খনিজের দিক থেকে পৃথিবীর সব থেকে ধনী দেশ। তেমনিভাবে কোনও না কোনও দিন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা বিশ্বাস করে পৃথিবীর সবথেকে ধনী মানুষ হবে কঙ্গোর মানুষরা।

সামরিক আর বেসামরিক নানা কর্মসূচির ভারসাম্যপূর্ণ প্রয়োগের কারণে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম আদর্শ কঙ্গো মিশনে।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network