২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

যুক্তরাষ্ট্রে করোনার ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ

আপডেট: এপ্রিল ৮, ২০২০

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ওষুধ এবং ভ্যাকসিন তৈরি করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা দিনরাত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগও হয়েছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের বায়োটেকনোলজি কোম্পানি ইনোভিও সোমবার করোনার একটি ভ্যাকসিনের প্রথম ধাপের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করেছে।

ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়াতে এই ভ্যাকসিনের প্রয়োগ করা হয়েছে।

ইনোভিও বলছে, এর মাধ্যমে ভ্যাকসিনটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে।

ইনোভিওর এই ভ্যাকসিন নিয়ে মার্কিন বিজ্ঞানীরা করোনার দুটি ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালালেন।

ইনোভিওর একজন মুখপাত্র মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে বলেছেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মের শেষের দিকে এই ভ্যাকসিনটির ফেইজ-১ ট্রায়াল সম্পন্ন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভ্যাকসিনটি সেই সময় মিসৌরি, কানসাস সিটি এবং ফিলাডেলফিয়ার ৪০ জন সুস্থ এবং প্রাপ্ত বয়স্ক স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে প্রয়োগ করা হবে।

ফেইজ-১ ট্রায়ালের উদ্দেশ্য হচ্ছে ভ্যাকসিনটি নিরাপদ এবং যাদের শরীরে প্রয়োগ করা হচ্ছে; তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কাঙ্ক্ষিত সাড়া দিচ্ছে কিনা সেটি জানা।

তবে কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে এই ভ্যাকসিনের কার্যকরীতা প্রমাণের জন্য আরও বেশি সংখ্যক মানুষের শরীরে এর প্রয়োগ করা দরকার বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।

এর ফলে চূড়ান্ত ভ্যাকসিন পেতে আরও দীর্ঘ কয়েক মাস সময় লাগতে পারে।

ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার হাসপাতালের সংক্রামক ব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. পাবলো টেবাস বলেন, আমাদের প্রাথমিক এই গবেষণাকে এফডিএর দ্রুত তালিকাভূক্তির প্রত্যাশা করছি।

এই ভ্যাকসিনটি যারা তৈরি করেছেন; তাদের মধ্যে মহামারি থেকে মানুষকে রক্ষা করার একটি প্রবল আকুতি আছে।

যতদ্রুত সম্ভব তারা এই ভ্যাকসিনটি সফল প্রমাণ করতে চান।

এর আগে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের অপর একটি ভ্যাকসিন তৈরি করেছে মডার্না।

গত মার্চে মার্কিন এই বায়োটেক কোম্পানি ভ্যাকসিনটির প্রথম ধাপের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করেছে।

ইনোভিওর ভ্যাকসিনটি জিনগত উপাদান থেকে তৈরি করা হয়েছে।

ইনোভিও এই ভ্যাকসিনের নাম দিয়েছে আইএনও-৪৮০০; যা ডিএনএ থেকে তৈরিকৃত।

ইনোভিও বলছে, অর্থায়নের মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে ইনোভিও ফেইজ-১ ট্রায়ালের জন্য কয়েক হাজার আইএনও-৪৮০০ উৎপাদন করেছে।

এছাড়া ফেইজ-২ এর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আরও কয়েক হাজার ভ্যাকসিন প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন এই কোম্পানি।

যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, বুধবার পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৫ জন এবং মারা গেছেন ৮২ হাজার ১৪৫ জন।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network