নিজস্ব প্রতিবেদক
পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীম বলেছেন, একটা সুখবর আছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বরিশাল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৬ টি মাইক্রোবাস দেয়া হয়েছে চিকিৎসকদের আনা-নেয়ার জন্য।
যা আজই চলে আসবে। তবে হিজলা, মুলাদী ও উজিরপুরে উপজেলার জন্য তিনটি বাকি রয়েছে, যা নিয়ে ঢাকায় কর্তৃপক্ষর সাথে আমি কথা বলবো। সবমিলিয়ে শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ তথা বরিশালে চিকিৎসকদের মনোবল অনেক ভালো আছে, তারা কাজ করে যাচ্ছে। কিছু ইকুয়েপমেন্টের সল্পতা থাকলেও সেটি কিভাবে দ্রুত দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করছি।
বৃহষ্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে বরিশাল নগরীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের রেষ্টহাউজে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও হাসপাতালের পরিচালকসহ বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে অন্যান্য এলাকা থেকে রোগি আমরা পেয়েছি। আর আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছি। যার ধারাবাহিকতায় আমরা গরম পানির বাষ্প, লবন দিয়ে গরম পানির গড়গড়া করার জন্য বলছি।
রোগিরা যাতে এগুলোর সুবিধা পায়, সে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। রোগিরা যাতে দিনে ৪ বেলা গড়ম পানি দিয়ে গড়গড়া করতে পারে এবং লবন, রসুন আদা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারে সেজন্য ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। শেবাচিম হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে আজ থেকে এ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
এছাড়া একজন রোগী শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসলে তাকে কিভাবে, কোথায় রিসিভ করা হয়। কিভাবে তাকে কোন ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। সবকিছু ঠিকভাবে চালু আছে কিনা এবং পূর্বের দেয়া নির্দেশনাগুলো ঠিকভাবে ফলো করা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা করেছি। যে সব সুবিধা-অসুবিধার কথা জেনেছি সেগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
এসময় তিনি বরিশাল বাসির প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, বাড়ির বাহিরে কম যাবেন, নিজের ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি খেয়াল রাখবেন। সবসময় গরম পানি খাবেন, গড়গড়া করবেন। যাতে নিজে ও পরিবারকে সুস্থ্য রাখতে পারেন।
সভায় শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ অসীত ভূষণ দাস, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ বাসুদেব কুমার দাস, শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন, জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ মনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন) জাহিদ ফারুক শামীম বলেছেন, একটা সুখবর আছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বরিশাল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৬ টি মাইক্রোবাস দেয়া হয়েছে চিকিৎসকদের আনা-নেয়ার জন্য।
যা আজই চলে আসবে।
তবে হিজলা, মুলাদী ও উজিরপুরে উপজেলার জন্য তিনটি বাকি রয়েছে, যা নিয়ে ঢাকায় কর্তৃপক্ষর সাথে আমি কথা বলবো।
সবমিলিয়ে শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ তথা বরিশালে চিকিৎসকদের মনোবল অনেক ভালো আছে, তারা কাজ করে যাচ্ছে।
কিছু ইকুয়েপমেন্টের সল্পতা থাকলেও সেটি কিভাবে দ্রুত দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করছি।
বৃহষ্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে বরিশাল নগরীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের রেষ্টহাউজে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও হাসপাতালের পরিচালকসহ বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে অন্যান্য এলাকা থেকে রোগি আমরা পেয়েছি।
আর আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছি।
যার ধারাবাহিকতায় আমরা গরম পানির বাষ্প, লবন দিয়ে গরম পানির গড়গড়া করার জন্য বলছি।
রোগিরা যাতে এগুলোর সুবিধা পায়, সে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
রোগিরা যাতে দিনে ৪ বেলা গড়ম পানি দিয়ে গড়গড়া করতে পারে এবং লবন, রসুন আদা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারে সেজন্য ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
শেবাচিম হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে আজ থেকে এ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
এছাড়া একজন রোগী শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসলে তাকে কিভাবে, কোথায় রিসিভ করা হয়।
কিভাবে তাকে কোন ওয়ার্ডে পাঠানো হয়।
সবকিছু ঠিকভাবে চালু আছে কিনা এবং পূর্বের দেয়া নির্দেশনাগুলো ঠিকভাবে ফলো করা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা করেছি।
যে সব সুবিধা-অসুবিধার কথা জেনেছি সেগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
এসময় তিনি বরিশাল বাসির প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, বাড়ির বাহিরে কম যাবেন, নিজের ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি খেয়াল রাখবেন।
সবসময় গরম পানি খাবেন, গড়গড়া করবেন। যাতে নিজে ও পরিবারকে সুস্থ্য রাখতে পারেন।
সভায় শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ অসীত ভূষণ দাস, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ বাসুদেব কুমার দাস, শেবাচিম হাসপাতালের
পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন, জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ মনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন