২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

শিরোনাম
মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই শিক্ষার মান নেমে যাওয়ায় উদ্বেগ শিক্ষার মান উন্নয়ন না হলে শুধু বদলী নয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে-মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন পাঠ করলো ৭’শ শিক্ষার্থী

বানারীপাড়ায় জাল দলিলে দিনমজুরের সম্পত্তি জবর দখল : পিতা-পুত্র জেল হাজতে

আপডেট: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২০

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

রাহাদ সুমন,বানারীপাড়া প্রতিনিধি॥ বরিশালের বানারীপাড়ার চাখার ইউনিয়নের ছোট চাউলাকাঠি গ্রামে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া দলিলপত্র তৈরী করে হোসেন আকন নামের এক দিনমজুরের সম্পত্তি জবর দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যপারে হোসেন আকন বাদী হয়ে বানারীপাড়া থানায় জালিয়াত চক্রের হোতা খালেক ঘরামী, তার ছেলে মনির ঘরামী,খলিল ঘরামী,জলিল ঘরামী,জব্বার ঘরামী,আকবর ঘরামী,সোহেল ঘরামী,ভাইয়ের ছেলে সাইদুল ঘরামী ও সজিব ঘরামীর বিরুদ্ধে জাল জালিয়াতির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় ১৫ সেপ্টেম্বর খালেক ঘরামী ও তার ছেলে মনির ঘরামীর জামিন বাতিল করে আদালতের বিচারক জেলহাজতে পাঠান। জানা গেছে জালিয়াতির মাধ্যমে সৃষ্ট ১৭ শতক সম্পত্তির ওই ভুয়া দলিলের লেখক নুরুল হক হাওলাদার ১৯৬৯ সালে দলিল লেখক হিসেবে সনদ পান। অথচ ১৯৬২ সালে ওই দলিল রেজিষ্ট্রীতে লেখক হিসেবে তার নাম রয়েছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে সনদ প্রাপ্তীর ৭ বছর পূর্বে তিনি কিভাবে দলিল লেখক হলেন। এর মধ্য দিয়ে জালিয়াতির বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এদিকে এনিয়ে ডাকা শালিস বৈঠকে চাখার ইউপি চেয়ারম্যান খিজির সরদার দু’পক্ষকে বরিশাল রেকর্ড রুম থেকে ১৯৬২ সালের ১৯৪৩ নম্বর দলিলের সই মোহর দলিল কিংবা সার্সিং রিপোর্ট নিয়ে আসতে বলেন। হোসেন আকন একটি সই মোহর দলিল ও তিনটি সার্সি রিপোর্ট চেয়ারম্যানের কাছে জমা দেন। কিন্তু খালেক ঘরামী গং তাদের বৈধ কাগজপত্র দিতে ব্যর্থ হন। এদিকে ১৯৬২ সালের ১৯৪৩ নম্বর দলিলে দাতা হিসেবে দেখা যায় কালী চরণ ধুপি ও গ্রহীতা হাবিবুর রহমান। যার মৌজা উজিরপুরের গুঠিয়া ইউনিয়ন। প্রতারক খালেক ঘরামী জাল দলিলে দাতা হিসেবে মেহেরজান বিবি ও গ্রহীতা দেখিয়েছেন মেনাজউদ্দিন ঘরামীকে । কিন্তু বরিশাল রেকর্ড রুমের ভলিউম বহিতে মেহেরজান ও মেনাজউদ্দিন ঘরামীর কোন হদিস মেলেনি আদালতে জমা দেওয়া সিআইডির তদন্ত রিপোর্টে। এ বিষয়ে প্রতারণা ও হয়রানীর শিকার হতদরিদ্র দিনমজুর হোসেন আকন সুবিচার পেতে মাদার অব হিউম্যানিটি বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network