২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

এ সময় সর্দিজ্বর হলে করণীয়

আপডেট: ডিসেম্বর ১২, ২০২০

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

শীতের এই সময়ে ঠাণ্ডার সমস্যায় ভুগছেন অনেকে। করোনাভাইরাসে এখন সর্দিজ্বরের সমস্যা হলে অনেকে ভয়ে পেয়ে যান। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। ঠাণ্ডা এই ঋতুতে সর্দিজ্বর খুব স্বাভাবিক অসুখ।

ঠান্ডা এবং ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকা জ্বর ইনফ্লুয়েঞ্জা, যা ফ্লু নামেই পরিচিত।

ঠান্ডা লাগলে আপনি হয়তো খুব অসুস্থ বোধ করবেন। কিন্তু ফ্লু আরও বেশি পরিমাণে আপনাকে অসুস্থ করে দেবে, এমনকি শয্যাশায়ীও হয়ে পড়তে পারেন।

আসুন জেনে নিই এ সময় সর্দিজ্বর হলে কী করবেন-

১. জ্বর হলে সাধারণত খাবার আগ্রহ কমে যায়। এ সময় চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে ক্ষুধা বেশি না পেলে একেবারেই জোর করা উচিত নয়।

২. শরীর বেশি খারাপ থাকলে জোর খাটিয়ে কাজ করবেন না। এ সময় বিশ্রাম নেয়া ভালো। যতটা ক্লান্তি বোধ হয়, ততখানি বিশ্রাম নিন।

৩. ঠান্ডা লাগলে বা ফ্লু হলে অনেক বেশি হাঁচি, কাশি এবং ঘাম হয়ে থাকে। আর এতে করে শরীর কিছুটা পানি শূন্যও হয়ে পরে। আর তাই ঘাটতি পূরণের গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন। এ সময় চিকিৎসকেরা প্রচুর পানি পানের পরামর্শ দেন, বিশেষ করে পানি এবং সঙ্গে কিছু পরিমাণ চা বা কফি।

৪. লক্ষণ বুঝে প্রয়োজনে প্যারাসিটামল এবং আইবুপ্রোফেন দুটোই একসাথে ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

৫. এ সময় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ১৯৩০ এর দশকে ভিটামিন সি ছিল সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসা।

এটি সত্তরের দশকে এসে আরো বেশি জনপ্রিয় হয় যখন নোবেল বিজয়ী লিনাস পোলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডাজনিত রোগ উপশমে অনেক বেশি কার্যকর।

৬. ঠান্ডা এবং ফ্লু ভাইরাসজনিত রোগ, আর অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসের বিরুদ্ধে অকার্যকর। আর তাই এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক একেবারেই ব্যবহার করা উচিত নয়।

তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network