২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

শিরোনাম
মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই শিক্ষার মান নেমে যাওয়ায় উদ্বেগ শিক্ষার মান উন্নয়ন না হলে শুধু বদলী নয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে-মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন পাঠ করলো ৭’শ শিক্ষার্থী

বেতাগীতে বৃষ্টির অভাবে বীজতলার দারুন ক্ষতি হচ্ছে

আপডেট: এপ্রিল ২৯, ২০২১

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

বেতাগী থেকেঃ
বেতাগীতে লড়াই এখন তৈরি করা বীজতলা (ধান-চারা যা অন্যত্র তৈরি করে চাষের মূল জমিতে পোঁতা হয়) বাঁচানোর। দীর্ঘ সাতমাস ধরে বৃষ্টির দেখা না মেলায় এ অবস্থায় আউশ ধানের বীজতলা তৈরি করতে বা বাঁচাতে সমস্যায় পড়ছেন চাষিরা।
সেই সংগে ফসলের মাঠ, খাল-বিল ও ডোবা-নালার পানি শুকিয়ে শুন্য জলধার। দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টি ও জোয়ারের পানি আশানুরূপ বৃদ্ধি না পাওয়ায় ইরি-বোরো ও আউশ মৌশুমের বীজতলা ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় আবাদি জমি পুড়ছে।
বীজতলায় এখনই পানির বেশি প্রয়োজন ও আর্দশ সময়। তাই বৃষ্টির জন্য আরও অপেক্ষা করতে হলে আউশ মৌসুমে ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকবে। এখানকার কৃষকরা যুগ যুগ ধরে চাষাবাদ করে আসলেও এমন অবস্থা আর দেখিনি। এভাবে চলতে থাকলে চাষাবাদে দেরি হবে। চাষীদের একটা অংশের ধারনা এখন বৃষ্টিপাত হলে কোনমতে বীজতলা বাঁচবে। তবে বিলম্বিত হলে চাষাবাদের প্রক্রিয়া পিছিয়ে যাবে।
সরে জমিনে দেখা গেছে, উপজেলার পৌরসভা সহ ৭টি ইউনিয়নে-সর্বত্রই কমবেশি ভুগছেন চাষিরা। কমবেশি সর্বত্রই ভুগচছন চাষীরা। বিভিন্ন এলাকায় জমি ফেটে চৌচির হয়ে উঠেছে। এতে কৃষকরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এদিকে দীর্ঘদিন অনাবৃষ্টি ও খরতাপে এ জনপদে ডায়রিয়া মহামারী আকারে ধারন করে। এ কারণে করোনার চেয়েও ডায়রিয়ায় আতংকে ভুগছে মানুষ।
বৃষ্টি ও জোয়ারের পানি প্রাকৃতিক ভাবে মাঠে প্রবেশের পর কৃষকরা সাধারনত ধান আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করে বীজ বপন করে। তবে অনেকেই এবার পানির অভাবে ধান রোপণ করতে পারছেন না। এ উপজেলায় কৃষকরা পানিসেচ দিয়ে বীজতলা তৈরি করলেও বীজ বপন করা নির্ভর করে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানির উপর। এ বছর বৃষ্টিপাত না হওয়ার মাঠ ফেটে চৌচির হয়ে আছে, তাই এখনও আউশ ফসলের মাঠ অনাবাদি রয়েছে।
একাধিক কৃষকরা জানান, বারবার সেচ দিয়েও বীজতলা শুকিয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি না হলে বীজতলা বাঁচানো কঠিন।’ পুকুরের পানি সেচ করে বীজতলায় দিয়েছিলেন। তা-ও শেষ। এখন বীজতলা কী ভাবে বাঁচাব, তা জানেন না।’

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network