আপডেট: মে ৩, ২০২১
গত ১ মে অনলাইন নিউজ পোর্টাল আই নিউজ বিডি ও ২ মে বরিশাল রিপোর্ট ২৪ ডটকম এ ‘বানারীপাড়ায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের আবেদন’ শিরোনামে দুইটি সংবাদ আমার দৃষ্টি গোচর হয়। সেখানে আমাকে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা দাবী করে আমার সনদ ও সকল সুযোগ সুবিধা বন্ধ করার দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে একটি আবেদন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। তবে সেই আবেদনকারী বানারীপাড়া উপজেলার সৈয়দকাঠি ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নগেন মাষ্টার দাবী করেছেন এই আবেদন তিনি করেননি। কে বা কারা মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন মৃধাকে হেও প্রতিপন্ন করার জন্য করেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, আনোয়ার হোসেন মৃধা যে মুক্তিযোদ্ধা তা এলাকার কোন মুক্তিযোদ্ধারা জানে না। এমনকি বানারীপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বেইজ কমান্ডার ও সাবেক কমান্ডার বেনী লাল দাস গুপ্ত এবং বানারীপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও ৩ নং সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান মো: হাচান বালীরও জানা নেই। মুলত আমি যুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের সফিপুরে সুপায় ট্রেনিং করেছি মেজর জলিলের আওতায়। মুক্তিবার্তা আমার নাম রয়েছে। সর্বোশেষ মুক্তিযুদ্ধা চড়ান্ত তালিকায়ও ১৯০ নম্বর সিরিয়ালে আমার নাম রয়েছে। তার পরও একটি মহল আমাকে হেও প্রতিপন্ন করার জন্য এখন পায়তারা চালাচ্ছে। মুলত সাংবাদিকদের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দিয়ে এই সংবাদ প্রচার করানো হয়েছে। আমি এই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি এক ব্যক্তির নাম ব্যবহার করে বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যে আবেদন করা হয়েছে। এ বিষয়েও আমি আইন ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
-বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন মৃধা
সাবেক চেয়ারম্যান
৩ নং সৈয়দকাঠি ইউনিয়ন
বানারীপাড়া, বরিশাল।