আপডেট: নভেম্বর ২০, ২০২১
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলাধীন বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ওসি ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের দায়ে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক চট্টগ্রাম জেলা-১ কার্যালয় থেকে জানা যায়, বর্তমান বার আউলিয়া থানার ওসি মীর নজরুল ইসলাম তার চাকরিজীবনে জ্ঞাত আয় বহির্ভূতভাবে ৩০ লাখ ৬৭ হাজার ৩৪৩ টাকা ও ৩৮ লাখ ৪ হাজার ৩৭৬ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপন করায় দুদক মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করে। অপরদিকে আরেকটি মামলায় মীর নজরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী শাহানা সুলতানাকে আসামি করা হয়। এ মামলায় উল্লেখ করা হয়, তারা পরস্পর যোগসাজশে ৮৭ লাখ ২৮ হাজার ১৭৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের মালিকানা অর্জন করে। শাহানার স্বামী মীর নজরুল ইসলাম চট্টগ্রাম জেলায় পুলিশ পরিদর্শক (যানবাহন ও শহর) থাকাবস্থায় অবৈধ উপায় অর্জিত অর্থ শাহানা নিজ দখলে রেখে বৈধ করার অপচেষ্টা করে। তাছাড়া তারা ৬১ লাখ ৮০ হাজার ৭৭৩ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করে। তাই বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ওসি মীর নজরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী শাহানা সুলতানার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
মামলার বাদী দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১-এর উপপরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও মানি লন্ডারিংয়ের দায়ে তাদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়।