২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার

শিরোনাম
মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই শিক্ষার মান নেমে যাওয়ায় উদ্বেগ শিক্ষার মান উন্নয়ন না হলে শুধু বদলী নয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে-মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন পাঠ করলো ৭’শ শিক্ষার্থী

আমতলীতে সাবেক অধ্যক্ষের সার্টিফিকেট জালিয়াতি ঘটনায় ফের তদন্ত কমিটি গঠন

আপডেট: নভেম্বর ২৫, ২০২১

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

প্রতিবেদন, আমতলী।
আমতলী বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ ফোরকান মিয়ার বিএ পাশের সার্টিফিকেট জালিয়াতি ঘটনায় ফের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রভেসর ড, সৈয়দ গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তিন সদস্য বিশিষ্ঠ এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পত্র প্রাপ্তির ১০ কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
জানাগেছে, মোঃ ফোরকান মিয়া বিএ (পাস) সার্টিফিকেট জালিয়াতি করে আমতলী বকুলনেছা মহিলা ডিগ্রী কলেজে ১৯৯৯ সালে ইসলামী শিক্ষা বিষয়ের প্রভাষক পদে চাকুরী নেন। ২০১০ সালে তিনি জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ওই কলেজের অধ্যক্ষ পদে আসীন হন। অধ্যক্ষ পদে আসীন হওয়ার পর তিনি দুর্ণীতি, নারী কেলেঙ্ককারী, অর্থ আত্মসাৎ ও সার্টিফিকেট জালিয়াতিরসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পরেন। ২০১৩ সালে তার বিএ পাশের সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হয়ে যায়। পরে তিনি স্বেচ্ছায় কলেজের অধ্যক্ষ পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ঘটনার ৮ বছর পরে এ বছর জুলাই মাসে সুকৌশলে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে মাকসুদা আক্তার জোসনাকে সভাপতি করে তিনি পুনরায় অধ্যক্ষ পদে বহাল হন। ফোরকানের বিএ পাশের সার্টিফিকেট জালিয়াতি ও পুনরায় অবৈধভাবে অধ্যক্ষ পদে বহাল হওয়ায় ঘটনা তদন্তে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ মজিবুর রহমান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবরে আবেদন করেন।
ওই আবেদনের প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রভেসর ড. সৈয়দ গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে পরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বরিশাল অঞ্চলকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ঠ তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। পত্র প্রাপ্তির ১০ কার্য দিবসের মধ্যে সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ ফোরকান বলেন, এখন পর্যন্ত তদন্তের কোন চিঠি হাতে পাইনি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বরিশাল আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচালক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন নশা বলেন, কলেজের সাবেক অধ্যক্ষের জাল সার্টিফিকেট ও অধ্যক্ষ পদে পুনবহালের ঘটনা তদন্তে পত্র পেয়েছি। দ্রæত সময়ের মধ্যে ঘটনা তদন্তে সরেজমিনে যাবো।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network