১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

নারীরা যেসব ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হন

আপডেট: জানুয়ারি ১২, ২০২২

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

একজন নারী সাধারণত শারীরিক গঠন এবং বিশেষ হরমোনজনিত কারণে পুরুষের থেকে আলাদা। নারীরা আবার নারী হওয়ার কারণেই কিছু ক্যান্সার তথা গাইনোকোলজিক্যাল ক্যান্সারের ঝুঁকিতে থাকেন।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওথেরাপি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. লুবনা মরিয়ম।

তিনি বলেন, নারীদের ক্যান্সার নিয়ে আমি আসলে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন। আমি একজন নারী এবং নারীদের ক্যান্সার বিষয়ে সচেতন করতে, মানুষকে জানাতে আমি পছন্দ করি সবসময়।

ডা. লুবনা মরিয়ম বলেন, নারীদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি একটা বড় আকার ধারণ করেছে। এটি নারীদের ক্যান্সারের মধ্যে অন্যতম। দ্বিতীয় হচ্ছে জরায়ু ক্যান্সার। নারীদের গাইনোকোলজিক্যাল ক্যান্সারের মধ্যে- জরায়ুমুখ ক্যান্সার, এন্ড্রোমেট্রিয়াল ক্যান্সার, ওভারিয়ান ক্যান্সার, ভালবা রিজন অন্যতম। এই জায়গাগুলোতে যদি ক্যান্সার হয়, তাহলে আমারা সাধারণত নারীদের ক্যান্সার বলে চিহ্নিত করে থাকি। কারণ, এগুলো শুধু নারীদের শরীরেরই আছে এবং নারীদের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে।

তিনি বলেন, আগে ধারণা করা হতো, স্তন ক্যান্সার যারা পশ্চিমা দেশগুলোতে থাকেন, তাদের হয়ে থাকে। কারণ, তারা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান না। পশ্চিমা জীবনযাপন করেন। এজন্য ভাবা হতো যে, আসলে বাংলাদেশে স্তন ক্যান্সারের সংখ্যা বেশি না। কিন্তু এটা একদমই ভুল ধারণা। কারণ, বাংলাদেশেও এখন দেখা যাচ্ছে- নারীদের ক্যান্সারের মধ্যে স্তন ক্যান্সার এক নম্বরে চলে এসেছে। ৬/৭ বছর আগেও আমরা দেখতাম জরায়ু ‍ক্যান্সারটা এক নম্বরে ছিল। কিন্তু এখন স্তন ক্যান্সারের সংখ্যা এতা বেড়ে গেছে যে, এটা এক নম্বরে চলে এসেছে এবং জরায়ু ক্যান্সারটা দুই নম্বরে নেমে এসেছে। সুতরাং বাংলাদেশের চিত্রও কিন্তু পৃথিবীর অন্যান্য দেশের চেয়ে আলাদা কিছু না। বাংলাদেশেও এক নম্বরে স্তন ক্যান্সার, দ্বিতীয় জরায়ুমুখে ক্যান্সার। তৃতীয়ত জরায়ু ক্যান্সার যেটাকে বলি এন্ড্রোমেট্রিয়াল ক্যান্সার এবং পরবর্তীতে আমরা ওভারিয়ান ক্যান্সার বা অন্যান্য ক্যান্সারের কথা বলতে পারি।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network