২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার

শিরোনাম
মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই শিক্ষার মান নেমে যাওয়ায় উদ্বেগ শিক্ষার মান উন্নয়ন না হলে শুধু বদলী নয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে-মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষন পাঠ করলো ৭’শ শিক্ষার্থী

আবাহনীতে ট্রেবল জেতার স্বপ্ন দেখা কলিনদ্রেস বাংলা শিখছেন

আপডেট: জানুয়ারি ১৩, ২০২২

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

ডেস্ক নিউজ ঃ
বাংলাদেশে প্রথম এসেছিলেন বসুন্ধরা কিংসের হয়ে খেলতে। এক মৌসুম পর আবার ফিরে আবাহনীর জার্সি গায়ে তুলেছেন রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলা দানিয়েল কলিনদ্রেস। অভিষেকে বসুন্ধরার হয়ে সাফল্য পেয়েছিলেন। এবার আবাহনীর জার্সিতেও আলো ছড়িয়ে যাচ্ছেন। জিতেছেন দুটি টুর্নামেন্টের শিরোপা। সবশেষ ফেডারেশন কাপে টুর্নামেন্টসেরার পুরস্কার উঠেছে ৩৬ বছর বয়সী তারকার হাতে। এবার ট্রেবলে দৃষ্টি দিয়েছেন কোস্টারিকার এই উইঙ্গার।

এখন সপ্তাহখানেক ছুটি দেওয়া হয়েছে আবাহনীর ফুটবলারদের। ছুটির ফাঁকে স্থানীয় ফুটবলাররা বাড়ি ফিরে গেলেও বিদেশিরা নিজেদের ফ্ল্যাটেই সময় কাটাচ্ছেন। আগামী ১৮ জানুয়ারি থেকে আবারও অনুশীলনে ঝাঁপিয়ে পড়বেন সবাই। ফিরেই ট্রেবল জেতার মিশনে নিজেদের প্রস্তুত করবেন আবাহনীর খেলোয়াড়রা।

কলিনদ্রেস আবাহনীর সময়টা বেশ উপভোগ করছেন। সেই সঙ্গে নিজের লক্ষ্যও বলে দিয়েছেন, ‘শুরুতে বলেছিলাম, অবাহনীতে ট্রফি জিততে এসেছি। আমি আবাহনীতে দারুণ সময় উপভোগ করছি। এখানে থেকে অনেক খুশি। আমার জন্য এখন আবাহনীই সবকিছু। আর সবাই মিলে দলের জন্য ট্রেবল জিততে চাই। এটাই এখন আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য।’

তবে লিগ জেতা যে সহজ হবে না তা বুঝতে পারছেন কোস্টারিকার তারকা। তাই বলেছেন, ‘লিগে আগের চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি লিগের মানও আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। সামনের দিনগুলোয় মাঠগুলো আরও ভালো হবে। কর্তৃপক্ষ আমাদের জন্য ভালো খেলার ব্যবস্থা করে দেবে। ঘাসের মাঠে খেলা হলে আরও ভালো হবে।’

কলিনদ্রেস এমনিতে মিডিয়া থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করেন। মাঝেমধ্যে কথা বললে তখন বাংলায় কিছু বলার চেষ্টা করেন। এই যেমন ফেডারেশন কাপের ফাইনাল শেষে ও আবাহনীর মিলনমেলায় বাংলায় কথা বলে সবাইকে চমকে দেন।

বাংলায় কথা বলার বিষয়টি নিয়ে কলিনদ্রেসের ব্যাখ্যা এমন, ‘আমি কিছু শব্দ শিখেছি- শুভ সকাল, শুভ রাত্রি। এছাড়া যখন আমি কোনও সুপার মার্কেটে যাই, রিকশাওয়ালাদের সঙ্গে বাংলা বলার চেষ্টা করি। ডানে-বাঁয়ে, রিকশা কই, কত টাকা— এরকম কিছু শব্দ। আমি এসব উপভোগ করছি।’

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network