২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

হিজলায় গরু বিতরনের সময় ক্ষুব্দ জেলেদের তোপের মুখে উপজেলা মৎস্য অফিসার

আপডেট: মে ২০, ২০২২

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

হিজরা প্রতিনিধি বরিশালের হিজলা উপজেলায় জেলেদের মাঝে দুর্বল ও অস্বাস্থ্যকর গরু বিতরন এর সময় তোপের মুখে পড়ে উপজেলা মৎস্য অফিসার। জেলেরা ওই গরু নিতে অস্বীকার করায় তাদেরকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে গরু দেয়ার পাঁয়তারা।

২০ মে শুক্রবার দশটার দিকে কোন জনপ্রতিনিধিদের ও নির্বাহি অফিসার এর উপস্থিত ছাড়াই এই গরু বিতরণ শুরু করলে সুবিধাভোগী জেলেদের তোপের মুখে উপজেলা মৎস্য অফিসার।
সুবিধাভোগী সবাই গরুর অবস্থা দেখে চলে যায়।

জানা যায় ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সুফলভোগী ২০ জেলের মাঝে গরু বিতরণ করবে উপজেলা মৎস্য দপ্তর।

কমিটির মাধ্যমে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দিয়ে গরু কিনার কথা কিন্তু মৎস্য দপ্তর ঠিকাদার বা কমিটির পরামর্শ ছাড়াই নিজেরাই গরু ক্রয় করেছে।

অনেক গরুর ওজন মাত্র ১০ থেকে ১২ কেজি জেলরা নিতে নারাজ কারণ নেয়ার সময় মারা যেতে পারে।

সুবিধাভোগী হিজলা গৌরবদী ইউনিয়নের আলাউদ্দিন মাতুব্বর, জাহের বেপারী, লতিফ রাড়ি, গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের কুদ্দুস শিকদার হারুন হাওলাদার সহ একাধিক ব্যক্তি জানান এই গরু বাড়ি পর্যন্ত নেয়া যাবে কিনা তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত ‌ তাই আমরা গরু নিতে চাই না।

আবার অনেকে বলেন প্রতিটি গরুর মূল্য সরকারের দেয়া অনুযায়ী ২৫ হাজার টাকা কিন্তু গরু ক্রয় করেছে ৮ হাজার থেকে১২ টাকার মধ্যে।

উপজেলা গরু ক্রয় কমিটির সদস্য উপজেলা ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি বড়জালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৎস্য এনায়েত হোসেন হাওলাদার ক্ষোভের সাথে জানান কিভাবে গরু ক্রয় করে সেটাও আমাদের জানা নেই এই গরুর সর্বোচ্চ মূল্য আছে ১০ হাজার টাকা করে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র পোদ্দার জানায় আমি ওই কমিটির সদস্য কিন্তু আমি এখনো গরু দেখিনি।

উপজেলা মৎস্য অফিসার এস এম পারভেজ বলে আমরা সাধ্যমত গরু ক্রয় করেছি জেলেরা কেন গরু নিল না তা আমি জানিনা।
সরকার প্রতিটি গরুর জন্য ২৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

বরিশাল জেলা মৎস্য অফিসার আসাদুজ্জামান বলে উপজেলা কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী ঠিকাদার গরু ক্রয় করবে এখানে যদি কোন প্রকার অভিযোগ থাকে তাহলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার প্রত্যায়নের মাধ্যমে গরু দেয়া হবে।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network