সঞ্জিব দাস, গলাচিপা, পটুয়াখালী, প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় ডাকুয়া-চিকনিকন্দী ঝুকিপূর্ণ ব্রীজ যেন মরণ ফাঁদ ! কর্তপক্ষের কোন ভূমিকা নেই বলে দ্রুত সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন সবস্তরের জনসাধারণ।
ব্রীজ টি, গলাচিপা হতে ঢাকা পর্যন্ত সংযোগ থাকলেও ঘর থেকে বের হলেই উপজেলার হাইওয়ে সড়ক গুলো যেন বিধ্বংস শহরের চিত্র । কিছু কিছু অংশ সংস্কার হলেও, অধিকাংশ’ই বিগত সরকারের আমল থেকে দীর্ঘ বছর মুখ থুবড়ে পরে আছে।
এছাড়াও গলাচিপা উপজেলার উলানিয়া দশমিনা সংযোগ সেতু’টি উদ্বোধন এর পর থেকে’ই মৃত্যু ঝুঁকিতে থাকলেও গলাচিপা উপজেলার প্রধান প্রধান হাইওয়ে সড়ক গুলো যেন মৃত্যুর হাত ছানি দিচ্ছে। জন-সাধারণের দাবী, দীর্ঘ বছর কোন সংস্কার না করায়, জন- ভোগান্তি চরম আকারে পৌঁছে গেলেও, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশার বাণী ছাড়া কোন সু-দৃষ্টি দিতে পারেনি। এযেন উপরে ফিটফাট ভিতরে সদরঘাট এর অবস্থা ! ডাকুয়া চিকনিকান্দী ব্রীজ টি জন দূভোগ কমে আসলেও দীর দের বছর ধরে গলাচিপা উপজেলার এক মাত্র গুরুত্বপূর্ণ ব্রীজের তলদেশের বালি সরে গিয়ে এক মরণ ফাঁদে পরিনিত হয়েছে। প্রতিদিন জন-গুরুত্বপূর্ণ ব্রীজটি দিয়ে শত শত ভারী যানবাহন, জরুরী স্বাস্থ সেবা ঔষধ পরিবহন, এ্যাম্বুল্যান্স এবং বাস, ট্রাক,
অটো রিক্সা সহ স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম আতংক বিরাজ করছে বলে সরজমিনে জানা যায়।
সর্বস্তরের জন সাধারণ, পরিবহন শ্রমিক, ড্রাইভার, শিক্ষক, ব্যাবসায়ীদের দাবী অতিদ্রুত ঝুকিপূর্ণ ব্রীজ’টি সংস্করণ না হলে যে কোন মুহুর্তে বড় ধরণের অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা সম্ভাবণা রয়েছে। জনসাধারণের দাবী আসছে বর্ষা মৌসুমে বড় ধরনের দূর্ঘটনার আগেই ঝুঁকিপূর্ণ ডাকুয়া- চিকনিকান্দী ব্রীজ’টির সংস্কার করার দাবী দাজান।
এবিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজে’টির মেরামত করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব শীঘ্রই সংস্কার করা সহ
ব্রীজের দুই পাশে ঝুঁকিপূর্ণ সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয় হবে।