আপডেট: এপ্রিল ২২, ২০২৪
আসাদুল ইসলাম, গাইবান্ধা
আত্মপ্রচার নয,আত্মতৃপ্তিই যাঁর মূল উদ্দেশ্য। মানবতার কল্যাণে বিলিয়ে দেওয়া তেমনি একজন মানুষ শিল্পপতি মিসেস আফরুজা বারী।
সমাজ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে সহজ সরল মানুষের কাছে পৌঁছে যান মানুষের প্রয়োজনেই।কাজ করে যান সমাজ বিনির্মাণের জন্য। মানবতার ফেরিওয়ালা হয়েই কাজ করে যাচ্ছেন নীরবে নিভৃতে।
সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিসেস আফরুজা বারীর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বেঁচে থাকবে তাঁর কাজের মাধ্যমে লাখো মানুষের হৃদয়ে।
প্রসঙ্গত,প্রয়াত এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের বড় বোন মিসেস আফরুজা বারী।১৯৫৩ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের সাহাবাজ মাস্টারপাড়া গ্ৰামে জন্ম গ্ৰহন করেন। আফরুজা বারীর পিতা মরহুম আশরাফ আলী ছিলেন আজীবন সভাপতি ও মাতা আলতাফুন্নেছা ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা।বিএ অনার্স পাশের পর ইউকে থেকে অর্থনীতি ও হিসাব বিভাগের উপর কারিগরি যোগ্যতা অর্জন করেন। এরপর ব্যবসায় নেমে পড়েন।বর্তমানে তিনি সফল ব্যবসায়ী ও নারী উদ্যোক্তা। জাতীয় রপ্তানীতে বিশেষ অবদান রাখায় ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে জাতীয় রপ্তানী ট্রফি ( স্বর্ণ)গ্ৰহন করেন।
শিল্প উদ্যেক্তা হিসেবে অনন্যা শীর্ষ দশ অ্যাওয়ার্ড ২০০৮ লাভ করেন। এছাড়া নৌ সেক্টরে বিশেষ অবদান রাখায় সরকার কর্তৃক ওয়ার্ল্ড মেরিটাইম ডে অ্যাওয়ার্ড ২০০৮ অর্জনসহ অনেক কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। ২০১৬ সালে তার ছোট ভাই এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে হত্যার পর আ’লীগের রাজনীতিতে তিনি আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন।