১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার

শিরোনাম
তেলবাহী লড়ি উল্টে গিয়ে আগুন লেগে এক জনের মৃত্যু। ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করো হয়েছে-ভূমিমন্ত্রী মির্জা ফকরুলরা তারেক জিয়ার নির্দেশে জনগনের সাথে প্রতারনা ও তামশা করছে-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগ বার্ড ইন কেইজ: ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার  ঢাবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ১ কোটি টাকার বৃত্তি ফান্ড গঠিত হাইকোর্টের রায়ে ডিন পদে নিয়োগ পেলেন যবিপ্রবির ড. শিরিন জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: পীরগঞ্জে স্পীকার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী, সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহম্মদ আর নেই

মিলার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আপডেট: ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন

সংগীতশিল্পী মিলার বিরুদ্ধে এসিড হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী ওয়াজেদ আলী আজ শুক্রবার এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘সম্প্রতি মিলা ও তাঁর সহযোগী কিমকে গ্রেপ্তারের জন্য আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থানায় আসার পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মিলার মিরপুরের বাসায় তল্লাশি চালাই। তবে এখনো তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’

এদিকে আদালত সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এবং এসিড ট্রাইব্যুনালের জজ শওকত আলী চৌধুরী আসামি মিলা ও তাঁর সহযোগীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

জানা গেছে, ২০১৯ সালের গত ৫ জুন রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় মিলার সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারী বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় মিলা ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন পিস জন পিটার হালদার কিম। তাঁকে মিলার সহযোগী দেখানো হয়েছে।

২০১৯ সালের ৫ জুন সন্ধ্যায় এসিড হামলার শিকার হন বলে গণমাধ্যমকে জানান মিলার সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারি। ওই দিন রাত ৮টার দিকে উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টর এলাকার ৭/বি সড়কে এই ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।

২০১৭ সালের অক্টোবরে মিলা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১(গ) ধারায় মারধর ও যৌতুকের অভিযোগে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর পারভেজ সানজারি গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন। পরে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান তিনি। বর্তমানে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ৯ নম্বর আদালতে মামলার বিচার চলছে।

এর আগে ২০১৭ সালের মে মাসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন মিলা ও পারভেজ সানজারি। দুই মাস পরেই তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

এ ছাড়া মিলার বিরুদ্ধে তাঁর সাবেক স্বামী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেও মামলা করেছেন। মামলাটি বর্তমানে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার সিকিউরিটি ইউনিট তদন্ত করছে।

  • ফেইসবুক শেয়ার করুন
     
Website Design and Developed By Engineer BD Network