আপডেট: জানুয়ারি ৯, ২০২১
শুক্রবার সকালে তাকে হাজীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থা অবনতি দেখে রাজধানীর শেখ হাসিনা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে শিশুটি বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত মুশফিকাকে হাজীগঞ্জ উপজেলার ৬নং বড়কুল ইউনিয়নের সেন্দ্রা গ্রামের সদ্দারবাড়ির মাসুদ হোসেনের মেয়ে।
হাজীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার কর্মকর্তা শোয়েব আহম্মদ চিশতী যুগান্তরকে বলেন, মুশফিকার শরীরের প্রায় ৩০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
শিশুটির মা রুমা বলেন, সকালে রান্না ঘর থেকে তরকারির পাতিল নিয়ে পাশের রুমে রাখেন তিনি। এর একটু পরেই তিনি মুশফিকার চিৎকার শুনতে পেয়ে সেখানে গিয়ে দেখেন শিশুটি পাতিলে পড়ে গেছে।