আপডেট: জুলাই ১, ২০২১
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে শিল্পমন্ত্রনালয় কর্তৃক প্রবর্তিত “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার ২০২০” এর মাঝারি ক্যাটাগরীতে প্রথম পুরুস্কার অর্জন করেছেন ফরচুন স্যুজ লিমিটেড এর চেয়ারম্যান জনাব মিজানুর রহমান। এ বিরল কৃতিত্ব ও গৌরব অর্জনের জন্য জনাব মিজানুর রহমান বলেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরুস্কার ২০২০ আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি। মুুজিব শতবর্ষে শিল্পখাতে অবদানের স্বীকৃতি এবং শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা হিসেবে শিল্প পুরুস্কার ২০২০ এ প্রথম স্থান পাওয়ায় ফরচুন স্যুজ লিমিটেড শিল্পখাতে প্রণোদনা সৃষ্টি ও সৃজনশীলতায় গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখবে।”
শতভাগ রপ্তানীমুখী প্রতিষ্ঠান ফরচুন স্যুজ লিমিটেড বরিশালের বিসিক শিল্প নগরীতে ২০১১ সালে যাত্রা শুরু করেন। কোম্পানীর মুলমন্ত্র ক্রেতাদের সন্তুষ্টি ও কোয়ালিটি রক্ষা, সাহসীকতার সহিত পন্য উৎপাদন, সততা ও শিপমেন্ট যথাসময়ে সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি সুষ্ঠুভাবে রক্ষা করা। ১৪ জানুয়ারী ২০১৫ প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জের অন্তর্ভুক্ত হয়। শেয়ার মার্কেটে প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন “এ” ক্যাটাগরীতে রয়েছে। ২০ ডিসেম্বর ২০২০ শক্তিশালী মার্কিন “ফোর্বস সাময়িকি”তে আন্ডার এ বিলিয়ন ক্যাটাগরীতে দেশের সর্বপ্রথম স্যু ফ্যাক্টরি হিসেবে ফরচুন স্যুজ লিমিটেড তালিকাভুক্ত হয়েছে, যা বিরল সম্মানের বিষয়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ৪৫০০ কর্মকর্তা ও শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। ক্রেতাদের আয়, ফ্যাশন, চাহিদা, ডিজাইন ও বয়সকে প্রাধান্য দিয়ে প্রতিদিন ২২৫০০
জোড়া স্যু কোম্পানীটি উৎপাদন করে থাকে। ফরচুন স্যুজ লিমিটেড এর চেয়ারম্যান জনাব মিজানুর রহমান ২০১৮ সালে বাংলাদেশের “শ্রেষ্ঠ সফল তরুন উদ্যোক্তা ২০১৮” হিসেবে পুরস্কৃত হন। তিনি “ফরচুন বরিশাল” ক্রিকেট টিমের স্বত্বাধিকারী। এছাড়া তিনি বর্তমানে ব্রাদার্স ইউনিয়ন লিমিটেডের ক্রিকেট কমিটির চেয়ারম্যান। ফরচুন বিশ্বের বিখ্যাত ব্র্যান্ড যথাঃ উওঊঈঐগঅঘঘ, ঋওখঅ, ঝখঅতঊঘএঊজ, ঈঈঈ, এঊগঙ, গঅজকঊখ, টগইজঙ, অওজঘঊঝঝ, ঝঞঊঠঊ গঅউউঊঘ, ঊটজঙ ঝঐঙঊঝ, উটঘখঙচ, জঊউ ঞঅচঊ, খওউখ, ইঙঘউ ঝঞজঊঊঞ, ঈঙজঞওঘঅ, চজওগঅজক, অঠঅখঅঘঈঐঊ, ঈ্উ, অওউঊজ ইত্যাদি সহ অনান্য ব্র্যান্ডের বিশেষত ইউরোপ, আমেরিকা, ভারতসহ ও মধ্যপ্রা”্যরে জন্য স্যু তৈরি করে। “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরুস্কার ২০২০” অর্জন এর মাধ্যমে জনাব মিজানুর রহমান, শিল্পখাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের হাতকে আরো শক্তিশালী করার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি এ পুরস্কারটি বরিশালবাসীকে উৎসর্গ করেন।