আপডেট: নভেম্বর ২৯, ২০২১
নিজস্ব প্রতিবেদক
বয়স্কদের চিনত পারছ না ইলক্ট্রনিক ভাটিং মশিন (ইভিএম)। ইভিএম মেশিন বয়স্কদের হাতর রখার মাধ্যম ওই ভাটারক চিহ্নিত করত পারছ না। যার কারণ চরম বিপাক পরছেন বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজলার রহমতপুর ইউনিয়নর বৃদ্ধ ভোটাররা। কউ কউ এই বিভ্রাÍির কারণ ভাটাধিকার প্রয়াগ করত পারনি। আবার কেউ কেউ সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারর ক্ষমতা বল রাখা না মিললও ভাট দিত পরছন। এছাড়া ভাটারদর কার রকমর প্রশিক্ষণ ছাড়াই ইভিএম ব্যবহার কর ভাট দিত আসায় ও রখা মিলত সমস্যায় হওয়ায় ভাট গ্রহন দীর্ঘ লাইন লক্ষ করা গছ।
রহমতপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কদ্র ভাট দিত আসা ৬৫ বছরর জালাল সরকার বলন, আমি সকালই ভাট দিত এসছি। কি এখান সাড় ১১টা বাজ ভাট দিত পারি নি। কারণ মশিনর সাথ আমার হাতর রখা মিলছ না। প্রায় ৩০ মিনিট চস্টা করছি। জানি না ভাট দিত পারবা কিনা। একই অব¯া ওই কদ্রর ৪৮ বছর বয়সী মাঃ ইদ্রিস, ৬৯ বছর বয়সী পশ্চিম রহমতপুর গ্রামর বাসিদা নপাল দবনাথ, ৭০ বছর বয়সী বাদল মালির। তারা কউ ভাট দিত পারছ না। কারণ তাদর হাতর রখার সাথ মিলছ না। বার বার কর হাত ধাঁয়া ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার দয়ার পরও কান উপকায় হয়নি। তব এ বিষয় উপজলা নির্বাচন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলন, এ বিষয় আমরা কমিশনর সাথ কথা বলছি। তারা জানিয়ছন এক জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারর ক্ষমতায় ১০০ ভাটারর মধ্য এক জনক ভাট দিত সহায়তা করা যত পার। আমরা ইভিএম মশিনর সাথ রখা না মলা ভাটারদর ভাটাধিকার প্রয়াগ এই ভাব সমাধানর চষ্টা করছি। তারপরও কউ কউ ভাট নাও দিত পারন। তব সটা খুবই সামান্য।
রবিবার সকাল ৮টা থক বাবুগঞ্জর রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদর ভাট প্রদান শুরুর পূর্বই কয়কশত মহিলা-পুরুষ ভাটাধিকার প্রয়াগ করার জন্য সারিবদ্ধভাব লাইন দাঁড়িয় যান। কদ্রগুলা পরিদর্শনকাল প্রতিটি কদ্র দখা যায়, অনকর হাতর আঙ্গুলর ছাপ নিচ্ছে না